মধুপুরে অগ্নিদগ্ধ এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ
আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের মধুপুর পৌরসভাধীন আকাশী গ্রাম থেকে মর্জিনা বেগম (৩০) নামের এক গৃহবধূর অগ্নিদগ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে মধুপুর থানা পুলিশ।
শনিবার (২সেপ্টেম্বর) রাত আড়াইটার দিকে জেলার ঘাটাইল পৌরশহরের পশ্চিম পাড়া এলাকায় তার ভাড়াবাসায় এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।
তার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মর্জিনা আনসার ভিডিপির প্রশিক্ষনের জন্য বেশ কিছু দিন যাবত ঘাটাইল পশ্চিমপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার মধ্য রাতে ডাক চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন দৌড়ে গিয়ে দেখেন মর্জিনার গায়ে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে।
এলাকাবাসী তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। সে মধুপুর উপজেলাধীন কুড়ালিয়া গ্রামের মজিবরের মেয়ে।
মর্জিনার বাবা মজিবর রহমান জানান, মধুপুর পৌরসভাধীন আকাশী গ্রামের সেন্টু মিয়ার সাথে প্রায় পনেরো বছর আগে তার মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে ১০ বছরের এক ফুটফুটে কন্যা সন্তানও রয়েছে। পারিবারিক কলহের কারণে সে স্বামী সন্তান নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত মধুপুর কাজীপাড়া নামক এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
সে মুঠোফোনে শনিবার রাত ৩টার দিকে এম্বুলেন্স ড্রাইভারের কাছ থেকে জানতে পারেন তার মেয়ে খুব অসুস্থ ময়মনসিংহ মেডিকেলে আছে, পরবর্তীতে সকালে নার্স ফোন করে জানান, সে মারা গেছেন এম্বুলেন্স যুগে আপনাদের ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে। লাশ আমাদের কাছে রেখে এম্বুলেন্স ড্রাইভার সটকে পড়ার পর দেখতে পাই তার শরীর পুরোটাই আগুনে পুড়া।
অগ্নিদগ্ধের কারণে ঘটনাটি রহস্যজনক মনে হওয়ায় মধুপুর থানা-পুলিশ মর্জিনার লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকালে মর্জিনার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মর্গে পাঠানো হয়েছে।এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে।
ময়নাতদন্ত শেষে রবিবার সন্ধ্যায় তার জন্মস্থান উপজেলার কুড়ালিয়া গ্রামে বাবার বাড়ির পারিবারিক গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।মধুপুরে অগ্নিদগ্ধ এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ
আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের মধুপুর পৌরসভাধীন আকাশী গ্রাম থেকে মর্জিনা বেগম (৩০) নামের এক গৃহবধূর অগ্নিদগ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে মধুপুর থানা পুলিশ।
শনিবার (২সেপ্টেম্বর) রাত আড়াইটার দিকে জেলার ঘাটাইল পৌরশহরের পশ্চিম পাড়া এলাকায় তার ভাড়াবাসায় এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।
তার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মর্জিনা আনসার ভিডিপির প্রশিক্ষনের জন্য বেশ কিছু দিন যাবত ঘাটাইল পশ্চিমপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার মধ্য রাতে ডাক চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন দৌড়ে গিয়ে দেখেন মর্জিনার গায়ে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে।
এলাকাবাসী তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। সে মধুপুর উপজেলাধীন কুড়ালিয়া গ্রামের মজিবরের মেয়ে।
মর্জিনার বাবা মজিবর রহমান জানান, মধুপুর পৌরসভাধীন আকাশী গ্রামের সেন্টু মিয়ার সাথে প্রায় পনেরো বছর আগে তার মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে ১০ বছরের এক ফুটফুটে কন্যা সন্তানও রয়েছে। পারিবারিক কলহের কারণে সে স্বামী সন্তান নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত মধুপুর কাজীপাড়া নামক এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
সে মুঠোফোনে শনিবার রাত ৩টার দিকে এম্বুলেন্স ড্রাইভারের কাছ থেকে জানতে পারেন তার মেয়ে খুব অসুস্থ ময়মনসিংহ মেডিকেলে আছে, পরবর্তীতে সকালে নার্স ফোন করে জানান, সে মারা গেছেন এম্বুলেন্স যুগে আপনাদের ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে। লাশ আমাদের কাছে রেখে এম্বুলেন্স ড্রাইভার সটকে পড়ার পর দেখতে পাই তার শরীর পুরোটাই আগুনে পুড়া।
অগ্নিদগ্ধের কারণে ঘটনাটি রহস্যজনক মনে হওয়ায় মধুপুর থানা-পুলিশ মর্জিনার লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকালে মর্জিনার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মর্গে পাঠানো হয়েছে।এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে।
ময়নাতদন্ত শেষে রবিবার সন্ধ্যায় তার জন্মস্থান উপজেলার কুড়ালিয়া গ্রামে বাবার বাড়ির পারিবারিক গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।