মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশনের প্রতিবাদে চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন জনুর সংবাদ সম্মেলন।
লোহাগাড়া চট্টগ্রাম।
২১ জানুয়ারি ২২ইং সকাল ১১ টায় চুনতীস্থ চেয়ারম্যান মার্কেটে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে নিম্নোক্ত কথা গুলো বলেন।
আমি জয়নাল আবেদীন জনু লোহাগাড়া উপজেলা চুনতী ইউনিয়ন পরিষদের ৩ বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান আমি কখনো কোন সময় কারো উপর জোর খাটিয়ে অন্যায় অবিচার করিনি সবসময় এলাকার জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করেছি আন্যায় কারির সাথে কখনো আপোষ করিনি।
কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমার এলাকার একটি কুচক্রী মহল আমার কর্মকান্ডে ঈর্ষান্বিত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে এসেছিল তারই ধারাবাহিকতায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২২ ইং তারিখে বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়া আমি অন্যের খামার বাড়ি ভাংচুর করার অভিযোগ করে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করে আমার সুনাম নষ্ট করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে আমি বিগত ২০০৩ সালের ১২ আগস্ট লুৎফুর রহমান (লুতু মিয়া) এর কাছ থেকে আমি জয়নাল আবেদীন জনু, আব্দুর নুর,মুহাম্মদ ইদ্রিস মিয়া এবং হাজী নুরুল কবির স্পেশাল পাওয়ার অব এটার্নি মূলে চুনতী মৌজার কেস নং -২৬৩ অফ ৬৬-৬৭ আরএস প্লট নং ৬২০ বর্তমান বিএস প্লট নং -১২৪২৬ এবং দান পত্র মূলে চুনতী মৌজার আরএস জরিপের ৪৪৬২/৬২৯ দাগ খতিয়ান নং -৩৫৮৮ এর বিএস দাগ নং -১২৪২৬ এর ২০.০০ একর আংশিক নাল ও বাগান সহ ভূমি ক্রয় করি এবং দখল বুঝি নিই সেই অনুযায়ী আমাদের নামীয় ৩৫৮৮ নং নাম জারী খতিয়ানে ১ একর ৪০ শতক ভূমি রেকর্ড এবং ৩৩৬৯ নং নামজারি খতিয়ানে ১ একর ৪২ শতক ভূমি চূড়ান্তভাবে রেকর্ড পূর্বক নামজারি খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রচার করা রয়েছে।
আমি উক্ত জায়গায় প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা খরচ করে বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ,বনজ ও ঔষুধি গাছ রুপন করি এবং ২০১৪ সালে প্রথম বার গাছ বিক্রি করি। বিক্রি করে পূণরায় বাগান সৃজন করে আমরা ৪ অংশীদার ভোগ দখলে আছি।
কিন্তু ২০১৮ সালে জমি বিক্রেতা লুৎফর রহমান মৃত্যু বরণ করলে তার কন্যা শারমিন রহমান কানন ও স্বামী মুহাম্মদ রোমেল এর নেতৃত্বে ৫/২৫.০১.২১ইং ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী দ্বারা আমাদের ভোগ দখললীয় জায়গার গাছ- পালা কর্তন করতে চাইলে ৩১.০১.২১ ইং তারিখে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত চট্টগ্রামে মিছ মামলা করি যার নং -২০৬ ।